অবহেলিত থানকুনি পাতা

একটা সময়ে এদেশের গ্রামীন সমাজে থানকুনি পাতা খুবই পরিচিত ছিল। হালে গ্রামগুলোতে শহুরে খানাদানার প্রভাব বেড়ে যাওয়া থানকুনি পাতার ব্যবহার কমে গেছে। অথচ এটি বেশ উপকারী গাছ। বিশেষ করে শারীরিক নানান অসুস্থ্যতায় এর আছে বহুমুখি উপকারীতা।

বাংলাদেশ, ভারত ছাড়াও এশিয়ার অন্যান্য প্রান্তে এই উদ্ভিদ পাওয়া যায়। ছাদবাগানে টবের মধ্যেও লাগানো যায় থানকুনির লতানো গাছটিকে।ভেষজ হিসাবে এর বহুল ব্যবহারের কথা লিপিবদ্ধ আছে আয়ুর্বেদ, চীনা তথা অনেক দেশের প্রাচীন চিকিৎসা ব্যবস্থায়।থানকুনি (বৈজ্ঞানিক নাম: Centella asiatica) এক ধরনের খুব ছোট বর্ষজীবী ভেষজ উদ্ভিদ।

বলা হয়ে থাকে এটি ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রনে, হজমশক্তি বৃদ্ধিতে, ত্বকের সৌন্দর্য বাড়ানো, গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা কমানোয় ভাল কাজ করে।ছোটবেলায় আমরা গ্রামের গুরুজনদের দেখতাম কারো আমাশয় হলে এটি খেতে দিতেন। আধুনিক সময়েও স্বাস্থ্যবিদরা মনে করেন এতে আছে প্রচুর ভিটামিন সি যা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। এটি মুখের ব্রণ দুর করে। সর্দির জন্য উপকারী। সাময়িকভাবে কাশি কমাতে সাহায্য করে। গলা ব্যাথার জন্য উপকারি।

প্রচলিত মতে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রনে, হজমশক্তি বৃদ্ধিতে, ত্বকের সৌন্দর্য বাড়ানো, গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা কমানোয় ভাল কাজ করে।ছোটবেলায় আমরা গ্রামের গুরুজনদের দেখতাম কারো আমাশয় হলে এটি খেতে দিতেন। আধুনিক সময়েও স্বাস্থ্যবিদরা মনে করেন এতে আছে প্রচুর ভিটামিন সি যা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। এটি মুখের ব্রণ দুর করে। সর্দির জন্য উপকারী। সাময়িকভাবে কাশি কমাতে সাহায্য করে। গলা ব্যাথার জন্য উপকারি।

থানকুনি পাতা মুলত রস বের করে খাওয়ার জন্য বলে থাকেন বিশেষজ্ঞজনরা। তবে পেয়াজ, রশুন, কাচামরিচ, সরিষার তেল সহযোগে বানানা থানকুনি ভর্তাও একদিকে যেমন সুস্বাদু তেমনি উপরকারী।

থানকুনি পাতা মুলত রস বের করে খাওয়ার জন্য বলে থাকেন বিশেষজ্ঞজনরা। তবে পেয়াজ, রশুন, কাচামরিচ, সরিষার তেল সহযোগে বানানা ভর্তা একদিকে যেমন সুস্বাদু তেমনি উপরকারীও।

সম্প্রতি ফেসবুক ভিডিওতে দেখলাম সেলিব্রেটি ডায়াটেশিয়ান তামান্না চৌধুরীও এর গুণ বর্ণনা করে দুধরণের রেসিপি দিয়েছেন।  

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *